Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Health services

 

Malnutrition: What to do to prevent: In our country, there is usually very little idea about a balanced diet. Many people think that just eating milk, eggs or fish meat can get the necessary nutrition. This idea is not correct. To stay healthy, you need a balanced diet, which will include meat, sugars, fats, and an even distribution of vitamins. What kind of food is needed to get rid of these diseases is also highlighted:

 

অ্যানিমিয়া:

রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে অ্যানিমিয়া ।বিভিন্ন কারণে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হতে পারে। যেমন কোনো কারণে বেশি রক্তপাত হলেও হিমোগ্লোবিন কমে যায়। সুস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে দ্রুত ঐ হিমোগ্লোবিন সংশ্লেষিত হয় এবং রক্তপাতের কিছুদিনের মধেধ্যই পুনরায় হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসে। আনিমিয়া প্রতিরোধ করতে হলে অয়রন,প্রোটিন,ফলিক অ্যাসিড ও ভিটামিন সি ও বি-১২আছে এমন খাবার খেতে হবে। অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করতে ডিম,কলিজা,ডাল , বাদাম, ছোলা,কচুশাক, আমলকি ,পেয়ারা ,টমেটো,কমলা ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।

 

রাতকানা:

রাতকানা রোগাক্রান্ত রোগীরা রাতের স্বল্প অলোতে দেখতে পায়না। এই রোগ ভিটামিন এ এর অভাবে হয়। রাতকানা ছাড়াও ভিটামিন এর অভাবে চোখের মনিতে ঘা,চোখে পুজ ইত্যাদি রোগ হয়।হলুদ ও সবুজ শাক সবজি ওফল যেমন গাজর,মিষ্টি কুমড়া ,কাঠাল ,পেপে,আম ,পাকা কলা ইত্যাদিতে ভিটামিন এ পাওয়া যায়।

 

বেরিবেরি:

পা অবশ হয়ে চলাচলের ক্ষমতা নষ্ট হয় বেরিবেরি হলে। পা এত ফুলে যায় যে আঙুল দিয়ে টিপলে সে জায়গা দেবে যায় ।এই রোগহলে প্রতিদিন গমের আটার রুটি,ডাল,বাদাম,ছোলা ,মটর,শিমের বীচি,কলিজা ইত্যাদি যথেষ্ট খেতে হয়।

 

স্কার্ভি:

ভিটামিন সির অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়। এই রোগ হলে দাতের মাড়ি ফুলে যায়,রক্ত পড়ে ও দাত নড়বড়ে হয়ে যায়। ভিটামিন সির প্রধান উৎস হল কাচামরিচ,বাদাকপি,টমেটো,পেয়ারা,লেবু,আমড়া ইত্যাদি । কাচাফল ও সালাদ খাওয়া ভালো।

 

গলগন্ড:

বাংলাদেশের অনেক নারী পুরুষের এই রোগ দেখা যায়। এদেশের উত্তরাঞ্চলে এ রোগ বেশি দেখা গেছে।শরীরে আয়োডিনের অভাবে এই রোগ হয়। আয়োডিনের প্রধান উৎস হলো সামুদ্রিক মাছ। সামুদ্রিক মাছ না পেলে আয়োডিনযুক্ত লবণ খাওয়া যেতে পারে।

 

 

 

প্রতিষেধকের তালিকা

১ | বিসিজি
(বিসিজি টিকার নির্দিষ্ট ডোজটি জন্মের পর পরই দেয়া যায় । টিকা দেয়ার পর বিসিজি টিকার স্থানে ( বাম বহুতে ) স্বাভাবিকভাবে ঘা হবে এবং এতে ভয়ের কিছু নাই )।
 
২ | হিব
(শিশুর বয়স ৬ সপ্তাহ অথবা ৪২ দিন হলেই ডিপিটি, হেপাটাইটিস-বি এবং পেলিও টিকার ১ম ডোজ দিতে হবে । এরপর কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ অথবা ২৮ দিনের ব্যবধানে এ সকল টিকার ২য় এবং ৩য় ডোজ দিতে হবে । সারমর্ম ‍:
  • ১ম ডোজ ‍: ৬ সপ্তাহ অথবা ৪২ ‍দিন
  • ২য় ডোজ ‍: ১০ সপ্তাহ অথবা ৭০ দিন
  • ৩য় ডোজ ‍: ১৪ সপ্তাহ অথবা ৯৮ দিন।)
 
৩ | পোলিও
(শিশুর বয়স ৬ সপ্তাহ থবা ৪২ দিন হলেই পোলিও, ডিপিটি এবং হেপাটাইটিস-বি টিকার ১ম ডোজ দিতে হবে । এরপর কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ অথবা ২৮ দিনের ব্যবধানে এ সকল টিকার ২য় এবং ৩য় ডোজ দিতে হবে । সারমর্ম : 
  • ১ম ডোজ ‍: ৬ সপ্তাহ অথবা ৪২ ‍দিন
  • ২য় ডোজ ‍: ১০ সপ্তাহ অথবা ৭০ দিন
  • ৪র্থ ডোজ : ১০ মাস অথবা ২৭০ দিন
  • ৪র্থ ডোজ : ১০ মাস অথবা ২৭০ দিন।)
 
৪ | হাম
(১০ মাস অথবা ২৭০ দিন পূর্ণ হলেই শিশুকে হামের টিকা দিতে হবে। হামের টিকার সাথে পোলিও টিকার ৪র্থ ডোজ এবং ভিটামিন-এ দিতে হবে ।)
 
৫ | ভিটামিন-এ
(১০ মাস অথবা ২৭০ দিন পূর্ণ হলে শিশুকে ভিটামিন-এ খাওয়াতে হবে । একই সাথে শিশুকে হামের টিকা ও পোলিও টিকার ৪র্থ ডোজ দিতে হবে ।)
 
৬ | টিডি-১
(শিশু প্রথম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত সময়ে টিডি-১ টিকা প্রদান করতে হবে ।)
 
৭ | টিডি-২
(শিশু দ্বিতীয় শ্রেণীতে অধ্যয়নরত সময়ে টিডি-২ টিকা প্রদান করতে হবে ।)

সাধারন তথ্য :

ক) সময়মত সবগুলো টিকা নিলে আপনার শিশু নিচের ৭টি মারাত্মক সংক্রামক রোগ হতে রক্ষা পাবে ।

  • যক্ষা
  • পোলিও
  • ডিফথেরিয়া
  • হুপিং কাশি
  • ধনুষ্টংকার
  • হেপাটাইটিস-বি
  • হাম

খ) সামান্য অসুখেও শিশুকে টিকা দেয়া যাবে ।

গ) টিকা দিলে স্বাভাবিকভাবে সামান্য জ্বর, টিকার স্থানে ব্যথা এবং সাময়িকভাবে টিকা দেয়ার স্থান শক্ত হয়ে যেতে পারে, এতে ভয়ের কিছু নাই ।

আপনার এলাকায় জন্মের ২৮ দিনের মধ্যে কোন শিশুর মৃত্যু হলে অথবা কোন শিশু হামে আক্রান্ত হলে অথবা ১৫ ‍বছরের কম বয়সের কোন ছেলে/মেয়ের এক বা একাধিক হাত অথবা পা হঠাৎ থলথলে প্যারালাইসিস হলে সাথে সাথে নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অথবা মাঠকর্মীকে খবর দিন ।
টিকা প্রদানের অস্থায়ী কেন্দ্র
টিকা প্রদানের অস্থায়ী কেন্দ্র সমূহ

হতে পর্যন্ত জা ফে মা মে জু জু সে ডি
কেন্দ্রর নাম ও ঠিকানা বাড়ী নং তারিখ কর্মীর নাম ও পদবী
জহরলাল সরকারের বাড়ী ৬০ ছোটন বড়ুয়া - এইচ এ
০১৮১৪১৮৫৫৮০
পশ্চিম গুজরা রক্ষাকালী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬১ ১২৫
আবুরখীল জনকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় ৮০ ১৬ ১৩ ১২ ১৪ ১১ ১৬ ১৩ ১৩ ১০ ১২ ১০
দক্ষিণ ঢাকা খালী প্রাথমিক বিদ্যালয় ১২৬ ২০২ ১২ ১২ ১০ ১৪ ১২ ১১ ১৩ ১১ ১৩
অনিল বড়ুয়া দাতব্য চিকিৎসালয় ৮১ ১৪০ ২৩ ২০ ১৯ ১৬ ২১ ১৮ ২৩ ২৫ ২২ ২২ ১৯ ১৭
জনকল্যাণ সমিতি ১৪১ ২২১ ১৯ ১৬ ১৫ ১৯ ১৭ ২১ ১৯ ২৩ ২০ ১৮ ১৫ ২০
কিরণ বড়ুয়ার বাড়ী ১৩১ ১৮১ ৩০ ২৭ ২৯ ৩০ ২৮ ২৫ ৩০ ২৭ ২৪ ২৯ ২৬ ২৪
খলিফার ঘোনা প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৩০ ২৬ ২৩ ২২ ২৬ ২৪ ২৮ ২৬ ৩০ ২৭ ২৫ ২২ ২৭
 
অগ্রণী সংঘ ১২০ সুর্বণা বড়ুয়া - স্বাস্থ্য সহঃ
০১৯১২৫০৬৬৯৮
মিনু বড়ুয়া - পঃকঃসঃ
০১৭১৫৯৬৬০১৯
জনতা সংঘ ১২১ ২৪০
জনকল্যাণ ক্লাব ২৪২ ১৬ ১৩ ১২ ১৪ ১১ ১৬ ১৩ ১৩ ১০ ১২ ১০
শতদল ক্লাব, দারোগার বাড়ী ২৪৩ ৫৭০ ১২ ১২ ১০ ১৪ ১২ ১১ ১৩ ১১ ১৩
হাজী নিবাস, আবু আহম্মদ ৩৯২ ২৩ ২০ ১৯ ১৬ ২১ ১৮ ২৩ ২৫ ২২ ২২ ১৯ ১৭
অগ্নিবীনা ক্লাব ৩৯৩ ৮৫০ ১৯ ১৬ ১৫ ১৯ ১৭ ২১ ১৯ ২৩ ২০ ১৮ ১৫ ২০
আলম শাহ বাড়ী ২৪১ ৩৫২ ৩০ ২৭ ২৯ ৩০ ২৮ ২৫ ৩০ ২৭ ২৪ ২৯ ২৬ ২৪
মরমী সংঘ ৩৫৩ ৫৩০ ২৬ ২৩ ২২ ২৬ ২৪ ২৮ ২৬ ৩০ ২৭ ২৫ ২২ ২৭
 
পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ৩২০ ওয়হিদুল আলম - স্বাস্থ্য সহঃ
০১৮১৪৯২৬৫৯৪
তপতী দাশ, পঃকঃসঃ
০১৮১৬১৫৮৩৭৭
আশার আলো সংঘ ৩২৬ ৪২৮
ইউনিয়ন পরিষদ ১৩৭ ২২১ ১৬ ১৩ ১২ ১৪ ১১ ১৬ ১৩ ১৩ ১০ ১২ ১০
আমির হামজার বাড়ী ২২২ ৩২৫ ১২ ১২ ১০ ১৪ ১২ ১১ ১৩ ১১ ১৩
করম আলী হাজীর বাড়ী ১৩৬ ২৩ ২০ ১৯ ১৬ ২১ ১৮ ২৩ ২৫ ২২ ২২ ১৯ ১৭
মইশকরম কমিউনিটি সেন্টার ১৪৫ ১৯ ১৬ ১৫ ১৯ ১৭ ২১ ১৯ ২৩ ২০ ১৮ ১৫ ২০
ছমদ মেম্বারের বাড়ী ১৪৬ ৪৪০ ৩০ ২৭ ২৯ ৩০ ২৮ ২৫ ৩০ ২৭ ২৪ ২৯ ২৬ ২৪
নাছির উদ্দিনের বাড়ী ৪৪১ ৫০০ ২৬ ২৩ ২২ ২৬ ২৪ ২৮ ২৬ ৩০ ২৭ ২৫ ২২ ২৭
তদারককারী - ১ । অরুণ কান্তি ভট্টাচার্য্য (এইচ আই) মোঃ # ০১৮১৫১৪৭৪২১, ২ । সরোজ মুৎসুদ্দি (এ এইচ আই) মোঃ # ০১৯১৮৮৬৭২৯৬